রহস্যজনক ভাবে এক মহিলাকে গাছে বেঁধে জ্যান্ত পুড়িয়ে খুন*
নিজস্ব প্রতিনিধি :ত্রিপুরা :প্রিয়াংকা বনিক : ২৯ সেপ্টেম্বর
৫৫ বছরের এক মহিলাকে গাছে বেঁধে জীবন্ত পুড়িয়ে খুনের ঘটনায় গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।মৃত মহিলার নাম মিনতি দেবনাথ ।ঘটনার তদন্তে নেমে পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাতেই আটক করা হয় বলে জানান চম্পকনগর থানার ওসি সঞ্জয় দেববর্মা। গোটা ঘটনায় পরিবারের সদস্যদের ভূমিকা রহস্যজনক। রহস্যজনক ভাবে এক মহিলাকে গাছে বেঁধে জ্যান্ত পুড়িয়ে খুন করা হয়েছে । চম্পকনগর এলাকায় এই ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। শনিবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটে।
পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে পাঠায় ময়নাতদন্তের জন্য।এই বিষয়ে চম্পকনগর থানার ওসি সঞ্জয় দেব্বর্মা আরো জানান ,ঘটনাটি তিনি নিজে দেখছেন।বিশেষ তৎপরতার সঙ্গে তদন্ত করছে পুলিশ। ইতিমধ্যে পরিবারের সদস্যদের রাতেই আটক করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। ঘটনায় যুক্তদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে বিচারের ব্যবস্থা করা হবে। একজন জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারার মত ন্যাক্কারজনক অমানবিক ঘটনায় গোটা এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে । এখন দেখার পুলিশি তদন্তে কে বেরিয়ে আসে।এক মহিলাকে বেঁধে পোড়ানো হয়েছে। এই ভয়াবহ ঘটনায় তীব্র আলোড়িত ত্রিপুরা।গাছে বেঁধে মহিলাকে পুড়িয়ে খুনের ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম তদন্তে নেমে পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাতেই আটক করা হয়েছে বলে জানান চম্পকনগর থানার ওসি সঞ্জয় দেববর্মা। পুলিশ মনে করছে মৃত মহিলারা পরিবারের সদস্যদের ভূমিকা রহস্যজনক।জানা গেছে, এলাকার একটি খামারবাড়ির পিছনে পেঁপে গাছে বাঁধা ছিল ওই মহিলার পোড়া দেহ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চম্পকনগর ফাঁড়ির পুলিশ। মৃতদেহের কাছে পাওয়া গেছে মোবাইল ফোন, কেরোসিন তেলের বোতল এবং দেশলাই।এই ভয়াবহ ঘটনায় মৃত মিনতি দেবনাথের স্বামী অজিত দেবনাথের ভূমিকা রহস্যজনক বলে মনে করছে পুলিশ।চম্পকনগর থানার ওসি সঞ্জয় দেববর্মা আরো জানান ঘটনাটি তিনি বিশেষ তৎপরতার সঙ্গে তদন্ত করছেন।
Post Comment