অকালে প্রাণ গেল মানসিক ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তির*
নিজস্ব প্রতিনিধি : ত্রিপুরা : প্রিয়াংকা বনিক : ২৭ নভেম্বর ঘটনা সোমবার রাতে, ঘটনা বিবরণী প্রকাশ ধর্মনগর কামেশ্বর পঞ্চায়েত অফিস সংলগ্ন এলাকায় সোমবার রাত আনুমানিক নয়টার দিক থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন আশিষ দে নামে ৫০ বয়সী ব্যক্তি। গালিগালাজ এবং চিল্লা চিৎকার করতে থাকে তাতেই উগ্র হয়ে যায় পাশের বাড়ির বাসিন্দা গুপি সৎনামি এবং উনার মে অঞ্জু সৎনামি এবং মেয়ের জামাই চন্দ সৎনামি এ ব্যাপারে মিতৃ আশিষ দে এর ছেলে দেবাশীষ দে। জানায় সে কাজ শেষে রাত নয়টার দিকে বাড়ি যাবার সময় অঞ্জু সৎনামি বলে তোর বাবা চিল্লা চিৎকার করছে তা শুনে ছেলে বলে কাল সকালবেলা পঞ্চায়েত কে নিয়ে আমি সেই ব্যাপারটা দেখে দিব কিন্তু অঞ্জু শৎনামি বলে যে পুলিশ পঞ্চায়েত কিছুই প্রয়োজন নেই তাকে মার্ডার করলে আমি শান্তি পাবো পরবর্তী সময় ছেলে কাজে বেরিয়ে যায় এবং মৃত ব্যক্তির স্ত্রী অসুস্থতার কারণে ধর্মনগর জেলা হাসপাতালে ছিলেন বলে জানাযায় আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পাশের বাড়ির বাসিন্দা গুপি সৎনামি এবং উনার মে অঞ্জু সৎনামি এবং মেয়ের জামাই চন্ সৎ নামি এলোপাতাড়ি মারপিট করতে শুরু করে বলে অবিযুগ খবর পেয়ে ছেলে এসে দেখতে পায় বাড়ির পাশে ও চৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে সেই মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি। সঙ্গে সঙ্গে ধর্মনগর দমকল অফিসের কর্মীদের খবর দিলে দমকল অফিসের কর্মীরা ঘটনাস্থল থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন গুরুতর আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে ধর্মনগর জেলা হাসপাতাল এ নিয়ে আসে সারারাত চিকিৎসার পর আজ মঙ্গলবার বিকাল আনুমানিক চারটা নাগাদ মৃত্যুর কূলে ডলে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তি খবর আসে ধর্মনগর থানায় কবর পেয়ে ধর্মনগর থানার পুলিশ ধর্মনগর জেলা হাসপাতালে পৌঁছায় এবং সঙ্গে সঙ্গে রামেশ্বর পঞ্চায়েত অফিস সংলগ্ন গঠনাস্থলে পৌঁছায় এবং তিনজনকেই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক করে ধৃতরা হলো গুপি সৎনামি এবং উনার মে অঞ্জু সৎনামি এবং মেয়ের জামাই চন্দসৎ নামি ধর্মনগর থানায় নিয়ে আসে পুলিশ তাদেরকে ধর্মনগর থানা জোর জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে।
Post Comment