চরম অর্থসংকট বাংলাদেশে! টাকা নিয়ে কাড়াকাড়ি

িজস্ব প্রতিনিধি : প্রিয়াংকা বনিক : ১১ অগাস্ট

মিলছে না টাকা। এটিএম থেকে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছেন বাংলাদেশের বাসিন্দারা।জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের অধিকাংশ এটিএম-ই বন্ধ।

হাসিনা সরকারের পতনের পর তৈরি হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু এখনো বাংলাদেশে সঙ্কট কাটছে না। অনিশ্চিত ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বেগে বাংলাদেশের বাসিন্দারা।

এর জেরে চরম অর্থ সঙ্কটে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। নগদ টাকা না থাকায়, কেনাকাটা করতে চরম সমস্যায় পড়ছেন মানুষ। কবে টাকা হাতে পাবেন, তা-ও অনিশ্চিত। ফলে আর্থিক সঙ্কট চরমে উঠেছে।

অধিকাংশ ব্যাংক বন্ধ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাঙ্কার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো-কে জানান, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তৃতীয় পক্ষ এটিএমে টাকা সরবরাহের কাজ করে। বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতিতে, নিরাপত্তাহীনতার কারণে ব্যাঙ্কের এটিএমে টাকা সরবরাহ করা যাচ্ছে না। পর্যাপ্ত অর্থ সরবরাহ করতে না পারায়, এটিএম-গুলি বন্ধ রাখা হয়েছে।

ব্যাঙ্কগুলির তরফে জানানো হয়েছে, নিরাপত্তার অভাবেই দেশজুড়ে অধিকাংশ ব্যাঙ্কের এটিএম বন্ধ। এটিএমে অর্থ সরবরাহের কাজ করে তৃতীয় পক্ষ। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এই পরিষেবা বন্ধ। সেই কারণে এটিএমে টাকা থাকছে না। ফলে বন্ধ রাখা হয়েছে এটিএম-গুলি।

জানা গিয়েছে, দৈনিক প্রায় ৩০ কোটি টাকা সরবরাহ করা হয় কেবল ৪টি ব্যাঙ্কের এটিএমেই। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার মাত্র ১০ কোটি টাকা এসেছে।

কিন্তু এরকম পরিস্থিতি বাংলাদেশের জনগণের মাথায় চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।
এদিকে এক গোষ্ঠীর মানুষ বলছে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু এদিকে অন্য রা বলছে বাংলাদেশ খুবই খারাপ পরিস্থিতি চলছে। এই পরিস্থিতি কবে নাগাদ শেষ হবে তা নিয়েও কোনো কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না।