
নিজস্ব প্রতিনিধি :ত্রিপুরা :প্রিয়াংকা বনিক :২৮ অক্টোবর
চায়ের আড্ডায় কিংবা উঠোন আড্ডায় জনতার কথা ইতিমধ্যে মন্ত্রীকে কাছে পেয়ে সুখ দুঃখের কথা অবিরাম বলেই যাচ্ছে উপজাতি অংশের মানুষজনেরা। বিধায়ক ও মন্ত্রীকে কাছে পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য ছিল উপজাতি এলাকায় বসবাসকার জনজাতি মানুষজনেরা। কার কাছে বলবেন সুখ দুঃখের কথা। মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা এমন ধরনের মানসিকতার পরিচয় ইতিমধ্যে বহিঃপ্রকাশ হতেই বিরোধী দলের মাটি সরে যাচ্ছে। কারণ বিগত দিনগুলিতে বিধায়কে কাছে পাওয়া তো ছিল দূরের ব্যাপার বিধায়কে ও কাছে পাওয়া ছিল ভগবান পাওয়ার সমান। কিন্তু মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা মানুষের কাছে পৌচ্ছার জন্য মন্ত্রীত্ব ভুলে সাধারণ বিজেপির কার্যকর্তা হিসাবে নিজেকে বহিঃপ্রকাশ করার জন্য নয় দায়িত্ব কর্তব্য পালনের জন্য কাজ করার মানসিকতা দিচ্ছেন।

বিগত দিনগুলিতে বিধায়কে কাছের মানুষ মনের কথা খুলে বলতে দেখা যায়নি। কারণ বিধায়ক ও মন্ত্রী যারা ছিলেন তারা উন্নয়নের জন্য পাশে এসে দাঁড়ায়নি। কিন্তু মন্ত্রী কে কাছে পেয়ে জনজাতি অংশের মানুষজনেরা মন খুলে নিজেদের সমস্যাগুলি মন্ত্রীর কাছে বলতে দ্বিধাবোধ করেনি। বলতে গেলে ঘরের লোকের কাছে নিজেদের সমস্যা গুলি কথা বয়ান করছেন। মন্ত্রী ও নিজের ঘরের লোকের মত মন দিয়ে সমস্যা গুলির কথা সবার কাছ থেকে শুনলেন। বিশেষ করে জনজাতি মহিলারা এই ধরনের সভাতে নিজেদের সুখ দুঃখের কথা মন্ত্রী বাহাদুর এর কাছে তোলে ধরছেন। মন্ত্রী বা বিধায়ক আজ পর্যন্ত প্রত্যন্ত এলাকায় বসবাসকারী জনজাতি অংশের মানুষদের কাছে বসিয়ে শুনলেন না তাদের কথা। বলতে গেলে মানুষেরা বিধায়ক কিংবা মন্ত্রী হিসাবে দেখিনি কোন দিনই মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মাকে। সুখ দুঃখের ভাগীদারী হিসেবে জনজাতি অংশের মানুষজনেরা গ্রহণ করেছে। “সবকা সাথ সবকা বিকাশ”স্লোগান এর উপর বিশ্বাস করে জনজাতি অংশের মানুষজনেরা বুঝে গিয়েছে একমাত্র বিজেপি সরকারই পারে তাদের সুখ দুঃখের কথা চিন্তা ভাবনা করা। কিন্তু এখনো বিভিন্ন সমস্যায় রয়েছে জনজাতি অংশের মানুষজনেরা। তা অতি শীঘ্রই সমাধানের ব্যবস্থায় অবতীর্ণ রয়েছেন মন্ত্রী বিকাশ দেববর্মা। ৩৫ বছরে যা হয়নি তা বর্তমান বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠাতা হওয়ার পর করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন চায়ের আড্ডা উঠুন আড্ডায় জনগণদের সুখ দুঃখের কথা লিপিবদ্ধ করে।