হিন্দু নির্যাতন বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের পণ্য সামগ্রী বর্জন করার ডাক দেন।
িগত কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশের চিত্র সম্পর্কে আমরা প্রত্যেকেই অবগত। বহু হিন্দু নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। পাশাপাশি, হিন্দুদের দেবদেবী সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ভাঙ্গচুর করা হচ্ছে। এরই প্রতিবাদে বিক্ষোভে মিলিত হয়েছে শ্রেষ্ঠ ভূবন সামাজিক সংস্থা।এই সংস্থার দাবি, অবিলম্বে সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন বন্ধ করা হোক।
বাংলাদেশের দীর্ঘ সময় ধরে অরাজকতা চলছে। হিন্দুরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। পাশাপাশি, হিন্দুদের দেবদেবী সহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ভাঙ্গচুর করা হচ্ছে।
এই সংস্থার তরফ থেকে ভারত সরকার ও রাজ্য সরকারের কাছে অতিসত্ত্বর এই বর্বরোচিত ঘটনাক্রমের জন্য পদক্ষেপ গ্রহন করার দাবি জানানো হয়েছে ।
কারণ আমরা সবাই পরিলক্ষিত করেছি যে বাংলাদেশে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও বর্বররা অপমান করতে ছাড়েনি।
বহু হিন্দুর বাড়ি ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, বহু হিন্দু দিনের পর দিন রাতের পর রাত পাহারা দিচ্ছে, কারণ একটাই তাদের পরিবার যেনো বেঁচে থাকতে পারে।
সেখানে হিন্দু নারীরা ধর্ষিত হচ্ছে, ঘরবাড়িও লুট করছে ইসলামি মৌলবাদীরা । এসবের মধ্যেও ভারতীয় ও বিদেশী মিডিয়া ইসলামিক সহিংসতাকে ধামাচাপা দিতে এবং এর ন্যায্যতা দিতে এগিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিয়ত হিন্দুদের বিরুদ্ধে সহিংসতার গল্প উঠে আসছে। বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলায় হিন্দু নারীরা ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। মহিলারা নিজেরাই বর্ণনা করেছেন যে কীভাবে ইসলামিক জনতা তাদের গহনা লুট করেছিল। একজন মহিলা বললেন,’ওরা রাতে এসেছিল। তারা আমাদের বাড়িঘর ভাংচুর করে সবকিছু লুট করে নিয়ে গেছে। এ সময় আমরা লুকিয়ে ছিলাম। তারা আমার শ্যালকের স্ত্রীকে ধরে অন্য ঘরে নিয়ে যায়। তারা তাকে ধর্ষণ করে। পরে, আমরা তাকে খুঁজে পেয়েছি।
বাংলাদেশের হওয়া এরকম নেককারজনক দুঃখজনক এরই প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে শ্রেষ্ঠ ভূবন সংস্থা।
Post Comment