হিংসার আগুনে জ্বলছে পড়শী দেশ বাংলাদেশ। একের পর এক ভারতীয় সেনার ট্রাক
বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে প্রত্যেকেই। ফের একবার হিংসার আগুনে জ্বলে উঠেছে পড়শি দেশ। একের পর এক আন্দোলনের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সংরক্ষণ আন্দোলনের পর এবার অসহযোগ আন্দোলনে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত আরও শতাধিক মানুষ। পরিস্থিতি সামাল দিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কার্ফু জারি করা হয়েছে। বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা।
বাংলাদেশের অশান্তি এড়াতেই বহু মানুষ ওপার বাংলা থেকে ভারতে চলে আসতে পারেন, এমনটাই আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমনিতেই শরণার্থী সমস্যা নিয়ে উদ্বেগে কেন্দ্র। এর উপরে বাংলাদেশের অশান্তির জেরে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। অনুপ্রবেশ যাতে না বাড়ে, তার জন্য বিভিন্ন সীমান্তে ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। গাড়ি ভর্তি ভারতীয় সেনা জওয়ান পাঠানো হয়েছে। আপাতত বিভিন্ন সীমান্তে আমদানি-রফতানি বন্ধ। বিভিন্ন সীমান্তগুলিতেও চলছে কড়া নজরদারি।
এই পরিস্থিতিতেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে শরণার্থী সমস্যা। নজর এবার সীমান্তে।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কেন্দ্র এখনও কোনও মন্তব্য না করলেও, শরণার্থী সমস্যা মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ করবে নয়াদিল্লির, তার দিকে নজর রাজনৈতিক মহলের। প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশের রক্তক্ষয়ী সংঘাত ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলবে?
অন্যদিকে, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ নিয়ে বিতর্কের ঝড় ঝাড়খণ্ডেও। বিজেপির অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশের কারণে ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায় জন মানচিত্রে পরিবর্তন ঘটছে।
বাড়ছে হিংসা, সংঘাতের ঘটনা। এই নিয়ে চরম রাজনৈতিক বিতর্কও শুরু হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতেই ফের একবার বাংলাদেশি শরণার্থী নিয়ে বাড়ছে চিন্তা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ। নতুন করে রাজধানী ঢাকা-সহ বাংলাদেশের একাধিক শহরে অশান্তির আগুন ছড়াল। আন্দোলনরত ছাত্র এবং পুলিশ ও শাসকদলের কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন প্রান্তে এই হিংসার ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৭২ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আন্দোলনরত ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানি গ্যাসের সেল ফাটায়, স্টান গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবি উঠছে। যা নিয়ে ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ। নতুন করে রাজধানী ঢাকা-সহ বাংলাদেশের একাধিক শহরে অশান্তির আগুন ছড়াল। আন্দোলনরত ছাত্র এবং পুলিশ ও শাসকদলের কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। বিভিন্ন প্রান্তে এই হিংসার ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৭২ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আন্দোলনরত ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানি গ্যাসের সেল ফাটায়, স্টান গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ।
বাংলাদেশের এহেন পরিস্থিতি ঠিক কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে তা এখন বলা সম্ভব হয়ে উঠছে না।
Post Comment